লাল-কাঠের আতিশয্য

আজকালকার বাড়িতে স্পেস ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অল্প জায়গার মধ্যে সাজিয়ে গুছিয়ে নিতে হয় অনেকটাই। সেই অল্প জায়গাতেও থাকুক শিল্পের ছোঁয়া। আভিজাত্যপূর্ণ কাঠের আসবাবে সেজে উঠুক আপনাই ডাইনিং-কাম-লিভিং রুম। ঘরের ফার্নিচারের পরিপূরক হয়ে উঠুক দেওয়ালের রঙ।

শুধুই আলস্য

সমস্ত ব্যস্ততা থেকে অবসর নিয়ে ঢুকে পড়ুন আলসেমির দুনিয়ার। সব কাজ সরিয়ে ডুব দিন গদির আরামে। সঙ্গে বন্ধুরা থাকলে ক্ষতি কি!  বাড়ির একটা জায়গা হোক এমনই আলস্যে মোড়া। 

সময় যখন থমকে দাঁড়ায়...

বাইরে টুপটাপ বৃষ্টি, সোঁদা গন্ধ আর ঘরের এক কোণে বই হাতে আপনি, সঙ্গে এক কাপ চাপ – নৈস্বর্গিক। আপনার ঘর হয়ে উঠুক এই আমেজের পরিপূরক। 

সমুদ্রের ধারে শান্তির নীড়

সমুদ্রের ধারে বাড়ি বানানোর সৌভাগ্য সকলের হয় না। তাই আপনার এই বাড়ি খুবই স্পেশাল। বেলাভূমিতে দাঁড়িয়ে থাকা বাড়িটা সেজে উঠুক বালি রঙেই। সদর দরজায় সারিবদ্ধ পাম গাছ স্বাগত জানাক অতিথিদের। 

সে এক মায়াবি দুনিয়া

চিলেকোঠা আর দক্ষিণখোলা জানালা। মিন্ট-গ্রিন আর পান্না রঙের কম্বিনেশনে চিলেকোঠাকে করে তুলুন মায়াবি। দিনেরবেলায় এই ঘরেই হবে রোদ্দুরের লুকোচুরি। রাতের আকাশে তারাদের ঝিকিমিকি দেখতে দেখতেই ডুব দিনে ঘুমের জগতে।  

স্মৃতি যেখানে জীবন্ত হয়ে ওঠে

জীবনের বিশেষ স্মৃতিগুলো তৈরি হোক এই ঘরে।  টিল রঙের দেওয়াল, গাঢ় শেডের ফার্নিচার আর স্পটলাইটে সাজিয়ে তুলুন এই ঘরকে। বন্ধুবান্ধব আর পরিবারের সঙ্গে হইচই আর হাসির কলরোলে গমগম করুক আপনার সাধের এই ঘর।